সাদুল্যাপুরে এএসআইকে গণধোলাই
গাইবান্ধা প্রতিনিধি : গাইবান্ধার
সাদুল্যাপুর উপজেলার ধাপেরহাট পুলিশ
ফাঁড়ির এএসআই মো. শাহজাহান
আলীকে গণধোলাই দিয়েছে এলাকাবাসী।
ইদিলপুর ইউনিয়নের রাঘবেন্দুপুর (জীবনপুর)
গ্রামে বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে এ
ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, বিরোধপূর্ণ জমির
ধানকাটা নিয়ে সম্প্রতি ওই গ্রামের
মোস্তাফিজার রহমান লেলিন নামে এক
ব্যক্তি পুলিশ ফাঁড়িতে একটি লিখিত
অভিযোগ করেন। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার
দিকে অভিযোগের ভিত্তিতে ওই পুলিশ
কর্মকর্তা কনস্টেবল
বেলালকে সঙ্গে নিয়ে বিবাদী জামাল
উদ্দিনের ছেলে ইয়াছিন আলীর
বাড়িতে যান।
পুলিশের উপস্থিতি জানতে পেরে লেলিন ও
ইয়াসিনের মধ্যে বাকবিতণ্ডার সৃষ্টি হয়।
পরে এএসআই শাহজাহান আলী ইয়াসিন
আলীর বাড়ির একটি রান্নার চুলা ভাঙচুর
করেন এবং তাকে (ইয়াসিন) চড়-থাপ্পর
দিতে থাকেন। এ সময় তার স্ত্রী ও
মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার
এলিনা এবং বাড়ির অন্যান্য মেয়ে লোক
পুলিশের কাছে আটকের বিষয়
জানতে চাইলে শাহজাহান আলী ক্ষিপ্ত
হয়ে এলিনাকেও থাপ্পর মারেন।
এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত
হয়ে এএসআই শাহজাহান আলীকে গণধোলাই
দিয়ে প্রায় এক ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখেন।
গণধোলাইয়ের সময় পুলিশ কর্মকর্তার
পরিহিত পোশাক ছিড়ে যায়। এ
ছাড়া উত্তেজিত জনতা পুলিশের ব্যবহৃত
মোটরসাইকেলটিও আটকে রাখে।
খবর পেয়ে ধাপেরহাট পুলিশ
ফাঁড়ি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ
গিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যের
হস্তক্ষেপে তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার
করে।
ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নুর
মোহাম্মদ দ্য রিপোর্টকে ঘটনার
সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান,
এএসআই শাহজাহান আলী উপস্থিত
লোকজনের
সামনে ক্ষমা প্রার্থনা করে ঘটনাস্থল ত্যাগ
করেন।
ধাপেরহাট পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক
(এসআই) জালাল উদ্দিন ঘটনার
সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এএসআই
শাহজাহান আলীকে উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে এএসআই শাহজাহান আলীর
সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি ইয়াসিন
আলীকে আটকের কথা স্বীকার করলেও
কাউকে থাপ্পর ও ভাঙচুরের অভিযোগ
অস্বীকার করেন।
সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলামের
সঙ্গে বিকেল ৪টার
দিকে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন,
‘ঘটনাটি শুনেছি।
বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
(দ্য রিপোর্ট/এমজেআর/এমএইচও/আরপি/
আরকে/নভেম্বর ২৭, ২০১৪)
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে র্যাব
কর্মকর্তা গ্রেফতার ও শিবির
নেতা বহিস্কার
1.সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের
উত্তর ঘাগোয়া পন্ডিতপাড়া গ্রামের এক
পলিটেকনিক ছাত্রীকে ধর্ষণের
অভিযোগে র্যাব কর্মকর্তা পুলিশের সাব
ইন্সপেক্টর মনহার হোসেন (২৯)কে গতকাল
সোমবার রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত র্যাব কর্মকর্তা মনহার
হোসেন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানার
ছোট দেওড়া গ্রামের মকবুল হোসেনের
ছেলে।
বর্তমানে তিনি প্রেষণে খুলনা র্যাব-৬ এ
কর্মরত।
গাইবান্ধা সদর থানায় দায়েরকৃত
মামলা সুত্রে জানা গেছে, তিনবছর
আগে মনহার হোসেন ময়মনসিংহ
কোতয়ালি থানায় সাব ইন্সপেক্টর
হিসেবে কর্মরত থাকাকালে সেখানকার
পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের এক
ছাত্রী জেসমিন আকতার (২২) এর
সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরই
একপর্যায়ে দেড় বছর আগে মনহার হোসেন
তার সাথে সম্পর্ক ছেদ করে অন্যত্র
বিয়ে করেন। পরবর্তীতে তাদের ঘরে এক
পুত্র সন্তান আসে। এরপর মনহার হোসেন
পুনরায় ওই পলিটেকনিক ছাত্রীর
সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ
করে তার সাথে নতুন করে সম্পর্ক
গড়ে তোলেন।
একপর্যায়ে গত সপ্তাহে ওই পলিটেকনিক
ছাত্রী তাদের গাইবান্ধার উত্তর
ঘাগোয়ার পন্ডিতপাড়ার
বাড়িতে এলে খুলনায় র্যাব-৬ এর
কর্মকর্তা মনহার হোসেন খবর পেয়ে গত
রবিবার সন্ধ্যায় গাইবান্ধায় আসেন
এবং ওই ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে ওঠেন।
সেখানে পরদিন সোমবার তিনি র্যাবের
কষ্টকর পোষ্টিং বাতিলের জন্য উর্দ্ধতন
কর্তৃপক্ষকে ঘুষ দেয়ার কথা বলে ওই
ছাত্রীর কাছে ৫০ হাজার টাকা ধার চান।
ছাত্রীটি মনহার হোসেনের কথায়
বিশ্বাস করে বাবা জহির উদ্দিন
সরকারের সাথে কথা বলে তার
মা রশিদা বেগমকে টাকার জন্য
পার্শ্ববর্তী ফুলছড়ি উপজেলার
মদনেরপাড়ায় পাঠায়।
সোমবার রাতে বাড়িতে কোন লোকজন
না থাকার সুযোগে মনহার হোসেন ওই
ছাত্রীটিকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। এসময়
ছাত্রীটির চিৎকারে আশেপাশের
লোকজন এগিয়ে আসে।
তারা মনহারকে আটক করে পুলিশের
হাতে তুলে দেয়। মনহার হোসেন
বর্তমানে গাইবান্ধা জেলহাজতে।
2.গাইবান্ধা জেলার
পলাশবাড়ী উপজেলায় জামালপুর গ্রামের
৬ষ্ঠ শ্রেণীর পড়ুয়া ছাত্রীর
সঙ্গে অনৈতিক কর্মকান্ড করায় দল
থেকে বহিষ্কার হলেন সাবেক শিবির
নেতা রুবেল মিয়া (২৬)।
সে পলাশবাড়ী সরকারী কলেজ শাখার
ছাত্র শিবিরের সাবেক সাধারণ
সম্পাদক।
বর্তমানে জামায়াতে ইসলামী পলাশবাড়ী উপজেলা শাখার
সক্রীয় কর্মী। তবে গত ২ বছর আগে ছাত্র
শিবির
থেকে তাকে অব্যাহতি দিয়েছে দলটি।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন
ধরে একই গ্রামের আসিদুল ইসলামের ৬ষ্ঠ
শ্রেণীর পড়ুয়া মেয়ের
সঙ্গে গোপনে প্রেম সম্পর্ক
গড়ে তোলে রুবেল। মেয়েটিকে বিয়ের
প্রলোভন দেখিয়ে রুবেল মিয়া নানাবিধ
অসামাজিক কর্মকান্ড করায় মেয়েটি এখন
সন্তান সম্ভাবনা। রুবেল মিয়ার এ
অনৈতিক কর্মকান্ডে এলাকায় চাঞ্চল্যের
সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু রুবেল মিয়ার
ঘরে বিবাহিত স্ত্রী থাকায় তার এমন
কর্মকান্ড এলাকার কেউই
মেনে নিতে পারছে না।
পলাশবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ
(ওসি) গোপাল চন্দ্র
চক্রবর্তী বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, এ
বিষয়ে পলাশবাড়ী থানায় নারী ও শিশু
নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের
হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায়
অবাধে এবং প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে বিএসটিআইয়ের
অনুমোদনবিহীন কথিত যৌন উত্তেজক
সিরাপ। নানা লোভনীয় নামে বিভিন্ন
ব্র্যান্ডের এসব সিরাপের
প্রতি আসক্তি বাড়ছে চট্টগ্রামের বিভিন্ন
বয়সী ছাত্রছাত্রী, তরুণ-তরুণীদের মধ্যে।
অনেকে ইয়াবার বিকল্প হিসেবে শরীরের
উত্তেজনা বাড়াতে এসব সিরাপ
পানে আসক্ত হচ্ছে।
চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন
এলাকা ঘুরে এবং অনুসন্ধান
করে জানা গেছে, শহরের আনাচকানাচে,
অলিগলিতে যেকোনো দোকানে হাত
বাড়ালেই মিলছে বিভিন্ন নামের কথিত
যৌন উত্তেজক সিরাপ। প্রশাসনের
চোখকে ফাঁকি দিয়ে ডিপার্টমেন্ট স্টোর
থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত অলিগলির চায়ের
দোকানেও প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে এসব
সিরাপ।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা ছোট
ছোট অন্ধকার রেস্টুরেন্টে চলছে এর ব্যাপক
বিক্রি। বি-জিনসিন, জিনসিন প্লাস,
জিন্টার, হর্স ফিলিংস, লিডার, রুচিতা, মুন
পাওয়ার ফিলিংস, ভিগো-বি, ম্যান
পাওয়ার (স্বচ্ছ তরল), ম্যান পাওয়ার (অস্বচ্ছ
তরল), হর্স ফিলিংস, রয়েল টাইগার, ব্ল্যাক
হর্স ও স্পিড অ্যাকটিভ পাওয়ার ফিলিংস,
জাদু ইত্যাদি নামে কথিত যৌন উত্তেজক
সিরাপ বাজারে মিলছে। ২০ থেকে ৮০
টাকার মধ্যে এসব সিরাপ যে কেউ
কিনতে পারছে সহজেই।
দাম কম এবং সংগ্রহ সহজ হওয়ায় বিভিন্ন
স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা অবাধে এসব
সিরাপ পান করে আসক্ত হয়ে পড়ছে। হাল
ফ্যাশনের আধুনিক তরুণ-তরুণীদের আকৃষ্ট
করতে এসব সিরাপে নামী-
বেনামি নানা কোম্পানির নাম ও
মনোগ্রাম ব্যবহার করে সিরাপের
প্যাকেটের গায়ে আকর্ষণীয় চীনের
জিনসিন গাছ, ঘোড়া, বাঘ, মাশরুমের
ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে। আকর্ষণীয় স্টিকার
এবং প্রদর্শনীতে ক্রেতারাও আকৃষ্ট হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের
চকবাজার, বহদ্দারহাট, জিইসির মোড়,
খুলশী, ফয়’স লেক এলাকা, আগ্রাবাদ,
হালিশহর, পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকাসহ
বিভিন্ন ফাস্টফুডের দোকানেও যৌন
উত্তেজক সিরাপ হিসেবে খ্যাত
নানা ব্র্যান্ডের এনার্জি ড্রিংকস
বিক্রি হচ্ছে। নগরীর চকবাজার, খুলশী,
জিইসির মোড়, ফয়’স লেক এলাকাসহ
বিভিন্ন
নিরিবিলি পার্কে কিংবা আলো-
আঁধারীর বিভিন্ন হোটেলের ভেতর স্কুল-
কলেজের ছাত্রছাত্রী এবং বিভিন্ন বয়সের
তরুণ-তরুণীরা এসব ড্রিংকস পান
করে নানা অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত
হচ্ছে।
চট্টগ্রামের
একটি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক
রায়হানুল হক রাইজিংবিডিকে বলেন,
এনার্জি ড্রিংকস নামে যেসব পানীয়
বিক্রি হচ্ছে, তা হচ্ছে স্রেফ সাময়িক
উত্তেজনা সৃষ্টিকারী পানীয়। এর
মধ্যে রয়েছে অ্যালকোহল (মদ)। বোতলজাত
বা টিনজাত উপাদানের তালিকায় এই
অ্যালকোহলের আধুনিক নাম
দেওয়া হয়েছে ‘এনার্জি’। এগুলো পান করার
পর শরীরে সাময়িকভাবে ভিন্ন ধরনের
উত্তেজনা সৃষ্টি করে। যারা নিয়মিত খায়
তারা ধীরে ধীরে এতে আসক্ত হয়ে পড়ে।
এসব সিরাপ নিয়মিত পান করলে কিডনি,
লিভার, ফুসফুসসহ অন্যান্য
অঙ্গপ্রত্যঙ্গে নানা জটিল রোগ সৃষ্টি হয়।
এসব সিরাপ মানবদেহের জন্য অত্যন্ত
ক্ষতিকর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক
দোকানি জানান, হাটবাজারের
অধিকাংশ দোকানে এসব বিক্রি হচ্ছে।
অনেকে জেনে না জেনে পান করছে এসব
পানীয়। স্কুল-কলেজের
ছাত্রছাত্রী এবং তরুণ-তরুণীরা এসব
পানীয়র প্রধান ক্রেতা বলে একাধিক
বিক্রেতা জানান। প্রকৃত অর্থে এসব
এনার্জি ড্রিংকসের বিএসটিআইয়ের
অনুমোদন না থাকলে ড্রিংকসের
মোড়কে বা বোতলে অবৈধভাবে বিএসটিআইয়ের
সিল ব্যবহার করেছে উৎপাদনকারীরা।
চট্টগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের
একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ
না করার শর্তে রাইজিংবিডিকে বলেন,
বাজারে বিক্রি হওয়া বিভিন্ন ব্র্যান্ডের
এনার্জি ড্রিংকস নামের যৌন উত্তেজক
সিরাপের রাসায়নিক
পরীক্ষা করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
অধিদপ্তর থেকে একটি প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন
অনুযায়ী ভিগো-বি, ম্যান পাওয়ার (স্বচ্ছ
তরল), ম্যান পাওয়ার (অস্বচ্ছ তরল), হর্স
ফিলিংস, রয়েল টাইগার, ব্ল্যাক হর্স ও
স্পিড নামের সাতটি পানীয়তে স্বাস্থ্যের
জন্য ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে।
পানীয়গুলোর মধ্যে প্রথম
চারটিতে ‘অপিয়াম অপিয়েট’ ও
‘সিলডেনাফিল সাইট্রেট’ নামের
রাসায়নিক দ্রব্য পাওয়া গেছে। এ দুটি দ্রব্য
‘ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ, ১৯৮২’
অনুযায়ী নিষিদ্ধ। পরের
তিনটি পণ্যে পাওয়া গেছে উচ্চমাত্রার
ক্যাফেইন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
অধিদপ্তরের ক্ষতিকর উপাদান
মেশানো এসব পানীয় কোম্পানির
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপিয়েট একধরনের
নেশা বা নির্ভরতা সৃষ্টিকারী উপাদান।
এমন উপাদানমিশ্রিত পানীয় পান
করলে শরীরের ভেতরে এমন
অবস্থা তৈরি হয়, যখন শরীর উন্মুখ
হয়ে থাকে কখন ওই উপাদান পাওয়া যাবে।
আর সিলডেনাফিল সাইট্রেট
ধীরে ধীরে যৌনশক্তি নিঃশেষ
করে ফেলতে পারে।
বিএসটিআইয়ের চট্টগ্রাম আঞ্চলিক
অফিসের উপপরিচালক মো Continue reading
www.facebook.com/v.shaghata
পাবনা প্রতিনিধি :
১৯৭১ সালের এই
দিনে পশ্চিমবঙ্গের
কলকাতায়
পাকিস্তানি দূতাবাসে প্রথম
বাংলাদেশের
পতাকা উড়িয়ে দেশের জন্য বিরল
সম্মান নিয়ে এসেছিলেন তৎকালীন
কলকাতার ডেপুটি হাইকমিশনার
পাবনার কৃতী সন্তান প্রয়াত এম
হোসেন আলী।
তবে বিদেশের মাটিতে প্রথম
স্বাধীন বাংলাদেশের
পতাকা ওড়ানোর জন্য
কোনো সম্মাননা জোটেনি মুক্তিযুদ্ধ
এই সংগঠকের ভাগ্যে।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ
বিদেশি বন্ধুদের
দেশে এনে দেওয়া হচ্ছে রাষ্ট্রীয়
সম্মাননা। স্মরণ করা হচ্ছে তাদের
কৃতিত্ব। তবে দেশের জন্য যিনি এতবড়
সম্মান বয়ে আনলেন, স্বাধীনতার ৪২
বছর পরও সেই এম হোসেন
আলীকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মান
দেয়নি কোনো সরকার।
এমনকি তিনি পাননি মুক্তিযোদ্ধার
কোনো স্বীকৃতি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এম
হোসেন আলী ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল
পাকিস্তান দূতাবাসের ৬৫ জন
কর্মী নিয়ে মুজিবনগর সরকারের
প্রতি আনুগত্য প্রকাশ
করে পাকিস্তানি পতাকা নামিয়ে ব
পতাকা ওড়ান। লাভ করেন
বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম
রাষ্ট্রদূত হওয়ার দুর্লভ সম্মান।
এম হোসেন আলী মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস
বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত
গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৭২ সালের
জানুয়ারিতে বাংলাদেশের তথ্য
সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব নিযুক্ত
হন। তিনি ১৯৭৩
সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের
প্রথম রাষ্ট্রদূত, ১৯৭৬-৭৯ পর্যন্ত
জার্মানির �রাষ্ট্রদূত ও
পরে কানাডার হাইকমিশনার নিযুক্ত
হন। সেখানেই ১৯৮১ সালের ২
জানুয়ারি মারা যান মুক্তিযুদ্ধের এই
সংগঠক।
সম্প্রতি তার জন্মভূমি পাবনার
ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-
ভাঙ্গুড়া গ্রামে গিয়ে স্থানীয়দের
সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এম
হোসেন
আলীকে নিয়ে এলাকাবাসী গর্ববোধ
করলেও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
থেকে অনেকটাই যেন বিস্মৃত
হয়ে গেছেন তিনি। তার
অবদানকে স্মরণ করছে না রাষ্ট্রের
সর্বোচ্চ মহল।
এম হোসেন আলীর
কথা জানতে চাইলে তার
চাচাতো ভাই পার-ভাঙ্গুড়া গ্রামের
বাসিন্দা গোলাম কিবরিয়া (৯০)
বলেন, ‘তিনি খুবই ভালো ও সৎমানুষ
ছিলেন। আমরা চাই তাকে রাষ্ট্রীয়
সম্মান দেওয়া হোক।’
জাতিসংঘের সাবেক
কর্মচারী ভাঙ্গুড়া উপজেলার
পাথরঘাটা গ্রামের
বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা আ ন ম
মেজবাহুর রহমান রোজও একই
দাবি জানান।
ভাঙ্গুড়া হাজী জামাল উদ্দিন
ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো.
শহিদুজ্জামান বলেন,
‘স্বাধীনতাযুদ্ধে অবদানের কথা স্মরণ
করে একজন রাষ্ট্রদূত হিসেবে অন্তত
এম হোসেন আলীর মূল্যায়ন
হওয়া উচিত।
ভাঙ্গুড়া তথা পাবনাবাসী হিসেবে
দাবি,
তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মরণোত্তর
সম্মাননা দেওয়া হোক।’
হাজী জামাল উদ্দিন
ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মাহবুব-উল
আলম বাবলু বলেন, ‘আমাদের
দাবি ছিল এম হোসেন আলীর
স্মরণে ১৮ এপ্রিলকে ‘পতাকা উত্তোলন
দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হোক,
পাঠ্যপুস্তকে তার অবদানের
কথা লেখা ও একটি স্মৃতিস্তম্ভ
নির্মাণ করা হোক। কিন্তু
সে দাবি আজও উপেক্ষিত রয়ে গেছে।’
এদিকে প্রয়াত এম হোসেন আলীর
স্মৃতি ধরে রাখতে তার
জন্মভূমি পাবনার পার-
ভাঙ্গুড়া গ্রামে এলাকাবাসীর
উদ্যোগে ‘মুক্তিযোদ্ধা হোসেন
আলী উদ্যান’ নির্মাণ করা হয়েছে।
তবে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে তার
বসতবাড়িটি।
৪২ বছর পেরিয়ে গেলেও বিদেশের
মাটিতে প্রথম বাংলাদেশের
পতাকা ওড়ানোর স্বীকৃতি অন্তত এম
হোসেন আলীকে দেওয়া হোক,
রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে স্মরণ করা হোক,
দেওয়া হোক তার যথাযথ সম্মান-
এমনটাই প্রত্যাশা পাবনাবাসীর।
জন্ম:১৮৯৭, মৃত্যু: ১৯৫৯
তুলসী লাহিড়ী রংপুর (বর্তমান
গাইবান্ধা) জেলার সাদুল্লাপুর
উপজেলার নলডাঙ্গায় জমিদার
পরিবারে ১৮৯৭ সালে জন্মগ্রহণ
করেন। তাঁর পিতার নাম সুরেন্দ্র
চন্দ্র লাহিড়ী এবং মাতার নাম
শৈলবালা দেবী। তুলসী লাহিড়ীর
পিতৃদত্ত নাম হেমেন্দ্র চন্দ্র
লাহিড়ী। স্কুলে ছাত্রাবস্থায়
বড়লাট লর্ড কার্জনের সময়ে ১৯০৫
সালে হয় বঙ্গভঙ্গ। বঙ্গভঙ্গের
কারণে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন
তখন তুঙ্গে। আর দশজন স্কুল
পড়ুয়া বন্ধুর সাথে
মিলে তিনি পুলিশের
নজরে বড়লাট ‘কার্জন বিরোধী’
আন্দোলনে সামিল হন।
তিনি পুলিশের নজরে পড়েন। তাঁর
নামে জারি হয়
গ্রেফতারী পরোয়ানা। ভীত
সন্ত্রস্ত পিতা সুরেনন্দ্র চন্দ্র
লাহিড়ী উপায়ন্তর
না দেখে কোচবিহারে তাঁর
পিতৃদেবের করদমিত্র রাজ্য হওয়ায়
ব্রিটিশ শাসনের বাইরে ছিল।
গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হওয়ার
কারণে নলডাঙ্গার স্কুল কর্তৃপক্ষ
‘রাজটিকেট’সহ হেমেনকে স্কুল
থেকে যথারীতি বহিস্কার করেন।
হেমেনের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করেন এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
কোচবিহারে সে সময় কলেজ
প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
কাছেকূলে বিহার প্রদেশ। কিন্তু
তা ব্রিটিশ শাসনাধীনে। সাব্যস্ত
হলো, এফিডেভিটের মাধ্যমে নাম
পরিবর্তন। হেমেন্দ্র চন্দ্র
লাহিড়ী রাতারাতি বনে গেলেন
তুলসীদাস লাহিড়ীতে। বিহার
থেকে বি.এ পাশ
করে তিনি চলে আসেন কলকাতায়।
কলকাতা আইন কলেজ থেকে বি.এল
পাশ করন। সে সময়ে রংপুরের
মোহাম্মদ ওয়ায়েস, বদিরউদ্দিন
আহমদ প্রমুখ ছিলেন তাঁর সহপাঠী।
রংপুরে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন
শুরু করেন তিনি। ঐতিহ্যবাহী নাট
সংগঠন রঙ্গপুর নাট্যসমাজের
সাথে তিনি যুক্ত হন। রঙ্গপুর
নাট্যসমাজ
রঙ্গমঞ্চে নাটকাভিনয়ে হয় তাঁর
হাতেখড়ি।
তুলসী লাহিড়ী অভিনীত প্রথম
নাটক ‘কর্ণার্জুন’। ‘মিশরকুমারী’,
‘কিন্নরী’, ‘ব্যাপিকা বিদায়’
প্রভৃতি নাটকে তিনি অভিনয়
করেছেন। রঙ্গপুর নাট্যসমাজ
রঙ্গমঞ্চে সাফল্যের সাথে মঞ্চস্থ
হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চিরকুমার
সভা’। এ নাটকে অক্ষয়ের ভূমিকায়
প্রবোধ মুখার্জী এবং রসিকের
ভূমিকায় অীভনয় করেন
তুলসী লাহিড়ী।
কথাশিল্পী শরৎচন্দ্রপাধ্যয়ের
‘দত্তা’ উপন্যাসের নাট্যরূপ দান
করেন প্রবোধ মুখার্জী। নাটকের
নাম ‘বিজয়া’। তুলসী লাহিড়ী এ
নাটকেও অভিনয় করেছেন।
পিতার কাছে সঙ্গীতচর্চায় হয় তাঁর
হাতেখড়ি।
রংপুরে নানা অনুষ্ঠানে সঙ্গীতের
ব্যবস্থা করতেন পিতা সুরেন্দ্র চন্দ্র
লাহিড়ী। রংপুর ইন্সটিটিউট ক্লাব
নানা ধরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন
করতো। তুলসী লাহিড়ী ও তাঁর
বন্ধুবান্ধবদের সহযোগিতায় সেসব
অনুষ্ঠান হতো প্রাণবস্ত। ‘রঙ্গপুর
সারস্বত সম্মেলন’ আরেক বিখ্যাত
প্রতিষ্ঠান। সারস্বত সম্মেলন
ভবনেও আয়োজিত হতো বিভিন্ন
উপলক্ষ্যে নানা অনুষ্ঠান। রংপুর
ইন্সটিটিউট ক্লাবের সদস্য ছিলেন
লাহিড়ী। ক্লাবের পক্ষ
থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের
আয়োজন
করা হলে তিনি কলকাতা থেকে গায়ক
ও বাদক দলকে নিয়ে আসার
ব্যবস্থা করতেন।
দোলপূর্ণিমায় উৎসব হতো।
তুলসী লাহিড়ী, তাঁর সংগীতরসিক
ভাইরা ও অন্যান্য বন্ধুবান্ধব আবির
মেখে অভিনব সাজে সজ্জিত হতেন।
এরপর তাঁরা লরিতে চেপে সভ্যদের
বাড়ীতে যেতেন। তাদেঁর
কাছে চাঁদা আদায় করতেন।
বিকেলে অনুষ্ঠিত হতো ভোজসভা।
সেই অনুষ্ঠানে তুলসী লাহিড়ীর
অনুজ গোপাল লাহিড়ী ক্লারিওনেট,
শ্যামাদাস লাহিড়ী এসরাজ
এবং স্বয়ং তুলসী লাহিড়ী বাজাতেন
জলতরঙ্গ।
রংপুরে থাকাকলে তুলসী লাহিড়ীর
বন্ধুবান্ধব ও অনুরাগীদের
বাড়ীতে মাঝে মাঝে অনুষ্ঠিত
হতো গানের আসর। মধ্যরাত পর্যন্ত
গোপাল লাহিড়ী এধরণের
অনুষ্ঠানে বাঁশীতে বাজাতেন
দরবারী কানাডা।
বাংলা নাট্যসাহিত্যে তুলসী লাহিড়ীর
আর্বিভাবের পটভূমি পর্যালোচনায়
দেখা যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯
সাল) থেকে দেশভাগের
মাধ্যমে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার
(১৯৪৭ সাল) পূর্বক পর্যন্ত এদেশের
বুকের ওপর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহের
ন্যা কতগুলো বিশেষ বিশেষ
ঘটনা সংঘটিত হয়। যেমন
সর্বগ্রাসী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
(১৯৩৯-১৯৪৫), ১৩৫০ বঙ্গাব্দের (১৯৪৩
সাল) মহামন্বন্তর ও শেষে দেশ
বিভাগ ঘটনায় সামাজিক
জীবনে সৃষ্টি হয় প্রবল প্রতিক্রিয়া।
১৯৩৯ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৭
সালে দেশ বিভাগের
পরবর্তীকালে ঘটনাবলী অবলম্বনে তুলসী লাহিড়ী রচনা করেছেন
তাঁর নাটকসমূহ।
রঙ্গপুরের গ্রামীণ কাহিনী,
জনজীবনের দারিদ্র্য, বঞ্চনা ও
বহুবিধ সমস্যা বাস্তব সত্যের
স্পর্শে জীবন্ত
হয়ে ফুটে উঠেছে তাঁর নাকটগুলোত।
রঙ্গপুরের লোকমুখের ভাষায়
‘ছেঁড়াতার’ ও ‘দু:খীর ইমান’ নাটক
দুটি রচনা করে তিনি অসামন্য
খ্যাতির অধিকারী হয়েছেন।
পঞ্চাশের মন্বন্তরের পটভূমিকায়
রঙ্গপুর জেলার গ্রাম্য
কৃষকসমাজকে ভিত্তি করে তিনি রচনা করেছেন
‘ছেঁড়াতার’ নাকট। এই
সমাজে একটি বিশেষ পরিবারের
দু:খ বেদনার কাহিনী ‘ছেঁড়াতার’
নাটকের মুখ্য বর্ণনীয় বিষয়। তাঁর
‘দু:খীর ইমান’ নাটকটিও রচিত
হয়েছে পঞ্চাশের মহান্বস্তরের
পটভূমিকায়। ‘ছেঁড়াতার’ ও ‘দু:খীর
ইমান’ নাটক দুটিতে গ্রামীণ
পরিবেশের সাধারণ মানুষের সুখ-
দু:খ, আশা-আকাঙ্খার চিত্রাঙ্কন
সার্থক হয়েছে। বহুরূপী সম্প্রদায়
অভিনীত ‘ছেঁড়াতার’ নাটক
কলকাতার রঙ্গমঞ্চে বিশেষ
সংবর্ধিত হয়েছিল।
তুলসী লাহিড়ী রচিত ‘পথিক’ (১৩৫৮)
নাটকে বর্ণিত ঘটনাধারা এরূপ
‘কালের যাত্রা চলেছে অব্যাহত
বেগে। সেই যাত্রাপথের পরিবর্তন
হয়, পরিবর্তন হয় পথিকেরও।
আজিকার সংশয় ও সংঘাত জড়িত
পথে যে নতুন পথিকের চলা শুরু
হয়েছে তার
পদে পদে বাধা উপলখন্ড,
বাঁকে বাঁকে অনিবার্য সংগ্রামের
অশান্ত বিক্ষোভ। শ্রেণীতে আর
মিলিত শান্তি নাই, এক শ্রেণীর
সঙ্গে অপর শ্রেণীর নিদারুণ দ্বন্দ্ব
কোলাহল নিশ্চিন্ত শান্তির
পরিবেশ আজ নিষ্ঠুরভাবে পীড়িত।‘
বর্তমান জীবনের তিক্ত অথচ একান্ত
সত্য দিকটি প্রকাশিত হয়েছে এ
নাটকটিতে। ‘লক্ষ্মীপ্রিয়ার
সংসার’ নাটকে দারিদ্র্য ও
বঞ্চনা মানুষের
জীবনকে কী শোচনীয়
স্তরে টেনে আনে তাঁর মর্মান্তিক
চিত্র রূপায়িত হয়েছে।
তুলসী লাহিড়ী বিরচিত সর্বশেষ
নাটক ‘ক্ষণিকের অতিথি’। অন্যান্য
অনেক নাটকের ন্যায় ‘ক্ষণিকের
অতিথি’ও মঞ্চ সফল দর্শক নন্দিত
নাটক।
সমালোচক অজিত কুমার ঘোষ
বলেন- ‘তিনি (তুলসী লাহিড়ী)
সমাজ ব্যবস্থার গলদ সন্ধান
করিয়াছেন ইহার প্রতিকারেরও
ইঙ্গিত মাঝে মাঝে দিয়াছেন
কিন্তু নাটকের প্রয়োজনের
কাছে তাঁহার সমাজতত্ত্বের
প্রয়োজন বড় হইয়া উঠে নাই। সেজন্য
তাঁহার নাটকে আমরা নাট্যজীবনই
দেখিতে পাই, তত্ত্বজীবন নহে।‘
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়
(১৯৩৯-১৯৪৫ খ্রি:)
বাংলা নাট্যসাহিত্যের নবধারার
সৃজনকাল। একালের
তুলসী লাহিড়ী পালন করেছেন
পথিকৃৎ-এর ভূমিকা। সমাজ জীবনের
নানাবিধ সমস্যা, জীবন সংগ্রামের
অভাব, সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধির
মর্মান্তিক অস্তিত্ব, নীতির
অবক্ষয় এবং জাতীয় জীবনের
সর্বক্ষেত্রে নেমে আসা ধ্বসের
চেহারা তুলসী লাহিড়ীর
নাটকে জীবন্ত হয়ে ধরা দেয়।
সমসাময়িক নাট্যকারদের
মধ্যে বিজন ভট্টাচার্য (১৯১৭-১৯৭৮
খ্রি:) দিগিন বন্দ্যোপাধ্যায় ও
সলিল সেনের
নামা আমরা বরতে পারি।
বিশ্বযুদ্ধোত্তরকালের ভয়াবহ সমাজ
সমস্যার রূপকল্প নির্মাণে এসব
নাট্যকারদের ভূমিকা অত্যন্ত
প্রশংসনীয়। শিক্ষিত মধ্যবিত্ত
সমাজে বেকার সমস্যার তীব্রতা,
গুপ্ত সন্ত্রাসবাদ, ইংরেজদের
অত্যাচার, দেশ বিভাগ, উদ্বান্তু
সমস্যা এবং চরিত্র ভ্রষ্টতার প্রকট
নমুনা তুলে ধরতে নাট্যকারের
জুড়ি ছিল না।
তুলসী লাহিড়ীর শিল্পীসত্তার
আরেক বৈশিষ্ট্য সঙ্গীত রচয়িতা ও
সুরকার হিসেবে। কলকাতায়
বঙ্গবাসী কলেজে ছাত্রাবস্থার
সঙ্গীতচর্চায় তিনি আত্মনিয়োগ
করেন। প্রখ্যাত গায়ক কানাকৃষ্টের
কাছে এ সময়ে তিনি গান শেখেন।
এরপর তিনি লক্ষ্মৌতে চলে যান।
গায়ক অতুলপ্রসাদ সেসময়ে ছিলেন
লক্ষ্মৌ বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য। তিনি তুলসী লাহিড়ীর
গান শেখার ব্যবস্থা করেন।
‘রামপুরী ঘরানা’ খ্যাত ওস্তাদ
সালামত আলী খানের
সান্নিধ্যে তিনি আসেন। তাঁর কাছ
থেকে উচ্চাঙ্গসংগীতের পাঠ
তিনি গ্রহণ করেন।
লক্ষ্মৌ থেকে পুনরায়
তিনি চলে আসেন কলকাতায়।
চলচ্চিত্রের সাথে তিনি যুক্ত হন।
হিজ মাস্টার্স ভয়েস’ ও ‘মেগাফোন
কোম্পানীতে’ কাজী নজরুল
ইসলামের
সাথে সঙ্গীতে তিনি কণ্ঠ
মিলিয়েছেন। তুলসী লাহিড়ীর
সংস্পর্শে এসে বিগত শতাব্দীর
ত্রিশ-চল্লিশ
দশকে সঙ্গীতশিল্পী কমলা ঝরিয়া (১৯০৬-১৯৭১)
খ্যাতির অধিকারী হয়েছেন।
কলকাতার নাট্যমঞ্চেরও
তিনি একজন সফল অভিনয়
শিল্পী স্টার থিয়েটারের
সাথে যোগাযোগ তাঁর জীবনে সুফল
বয়ে আনে। অহীন্দ্র চৌধুরী, অপরেশ
মুখোপাধ্যায়, দুর্গাদাস
বন্দ্যোপাধ্যায়, জহর গাঙ্গুলী,
দানী বাবু প্রমুখের
সংশ্রবে তিনি আসেন।
তুলসী লাহিড়ী নির্বাক যুগের
চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
পরিচালক হীরেন্দ্রনাথ বসু
(১৯০২-১৯৮৭) তাঁর নির্বাক ছবি ‘চুপ’-
এ অভিনয় করার জন্য সর্বপ্রথম
তুলসী লাহিড়ীকে এনেছিলেন
চলচ্চিত্রের পর্দায়। হাস্যরসাত্মাক
অভিনয়ে তুলসী লাহিড়ী ছিলেন
অনন্য। ‘যমুনা পুলিনে’ ছায়াছবির
চিত্রকাহিনী ও গান
তিনি রচনা করেছেন। ‘মনিকাঞ্চন’
ছায়াছবিতে তিনি প্রথম অভিনয়
করেন। ‘রিক্তা’
ও
তিনি অভিনয় করেছন। ‘মনিকাঞ্চন’
ও ‘রিক্তা’ ছায়াছবির চিত্রনাট্য
তিনি রচনা করেছেন। জানা যায়,
পঞ্চশটিরও
বেশি ছায়াছবিতে তিনি অভিনয়
করেছেন। বহুমাত্রিক
শিল্পপ্রতিভার অধিকারী ছিলেন
তুলসী লাহিড়ী। তিনি ছিলেন মঞ্চ
অভিনেতা, চিত্রাভিনেতা,
নাট্যকার, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক,
চিত্র নাট্যকার ও চিত্র পরিচালক।
সাংস্কৃতিক অঙ্গনের যুগনায়ক
তুলসী লাহিড়ী ১৯৫৯ সালের
২২শে জুন কলকাতারয় পরলোকগমন
করেন। Continue reading
Bonarpara
মার্কেট নির্মাণের জন্য অত্যন্ত
সুকৌশলে রেলওয়ে এ পুকুরটি ভরাট
করা হচ্ছে। এই
পুকুরটি বোনারপাড়া রেলওয়ে স্টেশন
এবং বোনারপাড়া বাজারের
মাঝামাঝি অবস্থিত ।এপুকুরটি যদি ভরাট
করা হয় তবে বর্ষা মৌসুমে বাজার
এবং স্টেশন এলাকা পানিতে নিমজ্জিত
হবে এবং স্টেশন ও বাজারের বর্তমান
পানি নিষ্কাশন ব্যাবস্থাও বাধাগ্রস্থ
করছে ।রেলওয়ে প্রসাশনের নাকের ডগায়
অত্যন্ত সুকৌশলে হ
রিজন সম্প্রদায়ের
লোকজনের সহায়তায় এ ভরাট কাজ চলছে ।
ইতিমধ্যে পুকুরটির প্রায় একচতুর্থাংশ ভরাট
করা হয়েছে ।
এখনি ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে বিষয়টি প্রকট
আকার ধারণ করবে।
বিবিধ উন্নয়ন
: সাঘাটা ও
ফুলছড়ি উপজেলা
শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নয়ন : সাঘাটা ও
ফুলছড়ি উপজেলা
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
অর্থবছর: ২০১২-১৩
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত অর্থ
থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার ও
উন্নয়নের লক্ষ্যে মোট ২
কোটি টাকা ব্যয়ে সাঘাটা ও
ফুলছড়ি উপজেলায় মোট ২৩৮টি কার্যক্রম
বাস্তবায়িত হয়। এসব টাকা স্কুল, কলেজ,
মাদ্রাসা, মক্তব, মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান,
ঈদগাহ মাঠ সংস্কার জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন,
প্রাচির নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন
কার্যক্রমে ব্যয় হয়। এর মধ্যে ৭৯ লাখ ৭৫
হাজার
টাকা ব্যয়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে ৯৩টি কার্যক্রম
বাস্তবায়িত হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভাঙ্গামোর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
২. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উল্লা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৩. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৪. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী বন্দর উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মুক্তিনগর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়াহাট উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৭. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়াহাট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কুন্দপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
১০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দই চড়া উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
১১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
১২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া সিনিয়র
মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
১৩. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কাজী আজহার আলী উচ্চ
বিদ্যালয়ের প্রাচির নির্মাণ করা হয়।
১৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
১৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ডিমলা পদুম শহর উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
১৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে নয়াবন্দর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
১৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চাকদাতেয়া উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
১৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পদুমশহর উত্তরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
১৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী প্রতিবন্ধী স্কুল উন্নয়ন
করা হয়।
২০. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ী কলেজ উন্নয়ন
করা হয়।
২১. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
ও কলেজ উন্নয়ন করা হয়
২২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে যাদুরতাইর টেকনিক্যাল কলেজ
উন্নয়ন করা হয়।
২৩. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদয়ন মহিলা কলেজ উন্নয়ন
করা হয়।
২৪. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আরিফ রাব্বী পলিটেকনিক্যাল
কলেজ উন্নয়ন করা হয়।
২৫. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া ডিগ্রি কলেজ
উন্নয়ন করা হয়।
২৬. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হামিদুননেসা বালিকা উচ্চ
বিদ্যালয় উন্নয়ন করা হয়।
২৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হাটখোলা টেকনিক্যাল
মহিলা কলেজ উন্নয়ন করা হয়।
২৮. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী মহিলা কলেজ উন্নয়ন
করা হয়।
২৯. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি ডিগ্রি কলেজ উন্নয়ন
করা হয়।
৩০. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৩১. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলে রাব্বী বালিকা বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৩২. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বুড়াইল মডেল উচ্চ বিদ্যালয় ও
কলেজ উন্নয়ন করা হয়।
৩৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৩৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জিগাবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৩৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গুনভরী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৩৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ওসমানের পাড়া নিম্ন মাধ্যমিক
বিদ্যালয় উন্নয়ন করা হয়।
৩৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গোবিন্দপুর দাখিল
মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৩৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কানাইপাড়া দাখিল
মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৩৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিরিঙ্গির ভিটা এতিমখানা ও
মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৪০. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আফজালুর রাব্বী দাখিল
মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৪১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে রামনগর আদর্শ
বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৪২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মোমিনুর রহমান মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৪৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কুকরাহাট মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৪৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে থৈকরেরপাড়া মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৪৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভাঙ্গামোড় মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৪৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি সিনিয়র মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৪৭. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জমিলা আক্তার উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৪৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গলাকাটি উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৪৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মানিককর উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৫০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ছিলমানেরপাড়া মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৫১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর চন্দনশহর উচ্চ বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৫২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মথরপাড়া উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৫৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কালিরবাজার মডেল কলেজ
উন্নয়ন করা হয়।
৫৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সুজালপুর
হাফিজিয়া মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৫৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আবেদা ও
সালমা এতিমখানা উন্নয়ন করা হয়।
৫৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে শিমুলতাইর
রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৫৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মাহমুদপুর
ইসলামিয়া মাদ্রাসা উন্নয়ন করা হয়।
৫৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ময়মন্তপুর মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৫৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ইটাকুড়ি বালিকা বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৬০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের পাড়া কলেজ উন্নয়ন
করা হয়।
৬১. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সানকিভাঙ্গা রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয় উন্নয়ন করা হয়।
৬২. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে এড়েন্ডাবাড়ীর বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ করা হয়।
৬৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হলদিয়া আইয়ুব ম্যাজিস্ট্রেটের
বাড়ীর মাদ্রাসা সংস্কার করা হয়।
৬৪ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়ার রাঘবপুরে দারুস
সালাম মাদ্রাসা সংস্কার করা হয়।
৬৫. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের
পাড়া গজারিয়া রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয় উন্নয়ন করা হয়।
৬৬. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৬৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর
রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
উন্নয়ন করা হয়।
৬৮. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের হোসেনপুর
রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
আসবাবপত্র সরবরাহ করা হয়।
৬৯. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা ইউনিয়নের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ করা হয়।
৭০. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ করা হয়।
৭১. ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিথুলিয়া মাদ্রাসা সংস্কার
করা হয়।
৭২. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৭৩. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৭৪. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসবাবপত্র সরবরাহ
করা হয়।
৭৫. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৭৬. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পদুমশহর ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসবাবপত্র সরবরাহ
করা হয়।
৭৭. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের পাড়া ইউনিয়নের
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৭৮. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মুক্তিনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৭৯. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি উপজেলার
উদাখালী আদর্শ বালিকা বিদ্যালয়
সংস্কার করা হয়।
৮০. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ করা হয়।
৮১. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ করা হয়।
৮২. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ সরবরাহ
করা হয়।
৮৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দক্ষিণ
কঞ্চিপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা সংস্কার
করা হয়।
৮৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আসাদুজ্জামান গার্লস স্কুল ও
কলেজ উন্নয়ন করা হয়।
৮৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গিদারি মন্ডলপাড়া মাদ্রাসা উন্নয়ন
করা হয়।
৮৬. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে রমজানের বাড়ীর
মাদ্রাসা সংস্কার করা হয়।
৮৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা আইডিয়াল স্কুল
সংস্কার করা হয়।
৮৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা শিশু নিকেতন উন্নয়ন
করা হয়।
৮৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উল্যাবাজার আদর্শ শিশু
নিকেতন উন্নয়ন করা হয়।
৯০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদয়ন বালিকা বিদ্যালয় উন্নয়ন
করা হয়।
৯১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মোল্লারচর
এবতেদিয়া মাদ্রাসা সংস্কার করা হয়।
৯২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উত্তর ও দক্ষিণ
খাটিয়ামারী বেসরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয় উন্নয়ন করা হয়।
৯৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া রাবেয়া নূর ও ফয়জার
রহমান মাদ্রাসা সংস্কার করা হয়।
ধর্মীয় ক্ষেত্রে উন্নয়ন : সাঘাটা ও
ফুলছড়ি উপজেলা
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত অর্থ
থেকে ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ধর্মীয়
ক্ষেত্রে ব্যয় হয়। এ ক্ষেত্রে মক্তব, মসজিদ,
মন্দির, কবরস্থান, ঈদগাহ মাঠ সংস্কারসহ
মোট ৫৫টি উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত
হয়। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :
মসজিদ
১. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উল্যা রেলঘুংটি জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বাবর আলী মাস্টারের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কুদ্দুস মাস্টারের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিথুলিয়া নজরুল মন্ডলের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পূর্ব শিমুলতাইর জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়া চেয়ারম্যান
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া পিছন
পাড়া জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে খামার ধনারুহা মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিথুলিয়া পুটিমারী জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
১০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পদুমশহর সাইদুজ্জামানের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে নীলকুঠি ও বালুচর জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
১২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাকোয়া জামে মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
১৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বরতাইর মিন্টুর
বাড়ী জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পশ্চিম রাঘবপুর মালেক হাজীর
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গাছাবাড়ী কেন্দ্রীয় ঈদগাহ
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মেছট নুরু হাজীর
বাড়ী জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হেলেঞ্চা জব্বার হাজীর
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
১৮. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পশ্চিম বোনারপাড়ায় মসজিদ ও
মক্তব ঘর সংস্কার করা হয়।
১৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে যাতুরতাইর সাজু প্রিন্সিপালের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
২০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে যাতুরতাইর জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
২১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা রাজ্জাকের
বাড়ী জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
২২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভারার দহ জলিলের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
২৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে খামার পবতনতাইর জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
২৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুটানি বাজার ও
কাচারী বাজার জামে মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
২৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কুমারগাড়ী রফিকুলের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
২৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরট পদুম শহর
হাজীপাড়া জামে মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
২৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দক্ষিণ হরিপুর কাবিল মিয়ার
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
২৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দক্ষিণ গটিয়া জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
২৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হরিপুর বাদশার
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উত্তর কাঠুর রাজ্জাকের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গুনভরি জামে মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
৩২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন
মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জিয়াডাঙ্গা জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৩৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গাবগাছি মৌজা খোকা মেম্বারের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গলাকাটি জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৩৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর বাজার জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৩৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হানিফপাড়া লিটন মেম্বারের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আব্দুল্লাহ মিয়ার
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৩৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উল্যা সোনাতলা আকন্দ
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের পাড়া তালুকদার
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া কলেজ মোড়
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়া রাজ্জাক মহুরীর বাড়ির
মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া ওয়াদুদের
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়া ইউসুফের বাড়ির
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চরের হাট জামে মসজিদ,
(পবনাপুর, পলাশবাড়ি) সংস্কার করা হয়।
৪৬. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া মিয়া বাড়ি জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৪৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চাকুলি ভিক্ষুর
বাড়ি জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৪৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পোড়া গ্রাম
মণ্ডলপাড়া জামে মসজিদ সংস্কার
করা হয়।
৪৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পূর্ব ভাঙ্গামোড় জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৫০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পণ্ডিতপাড়া জামে মসজিদ
সংস্কার করা হয়।
৫১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে শায়েখ আলীর বাড়ির
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৫২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী সাদা মিয়ার বাড়ির
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৫৩. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া ফাইনের বাড়ির
জামে মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৫৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী দেলোয়ারের বাড়ির
মসজিদ সংস্কার করা হয়।
৫৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া মফু মিয়ার বাড়ির
মসজিদ সংস্কার করা হয়।
মন্দির
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৭টি মন্দির
সংস্কার করা হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
০১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কালির বাজার মন্দির সংস্কার
করা হয়।
০২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে নবাবগঞ্জ বাজার মন্দির
সংস্কার করা হয়।
০৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কঞ্চিপাড়া নিখিল বাবুর বাড়ির
মন্দির সংস্কার করা হয়।
০৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বাউসি মন্দির সংস্কার করা হয়।
০৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সন্তোষ বাবুর বাড়ির মন্দির
সংস্কার করা হয়।
০৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী কালী মন্দির সংস্কার
করা হয়।
০৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিথুলিয়া সূর্য কান্তর বাড়ির
মন্দির সংস্কার করা হয়।
০৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ি বাজার দুর্গা মন্দির
সংস্কার করা হয়।
০৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ঝাড়াবর্ষা জেলেপাড়া ভবেসের
বাড়ির মন্দির সংস্কার করা হয়।
১০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ডাঃ তপনের বাড়ির মন্দির
সংস্কার করা হয়।
১১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া সিতলী ও
রঞ্জিতের বাড়ির মন্দির সংস্কার করা হয়।
১২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দুর্গাপুর কালীতলা ও
পশ্চিমপাড়া মন্দির সংস্কার করা হয়।
১৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভন্নতের বাজার মন্দির সংস্কার
করা হয়।
১৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা বাজার মন্দির সংস্কার
করা হয়।
১৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি উপজেলার রবিন ও
খগেনের বাড়ির মন্দির সংস্কার করা হয়।
১৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গাইবান্ধা ভি.এইড. রোড
কালী মন্দির সংস্কার করা হয়।
১৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দলদলিয়া বটতলা মন্দির সংস্কার
করা হয়।
ঈদগাহ
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬ টি ঈদগাহ মাঠ উন্নয়ন
ও সংস্কার করা হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পেপুলিয়া ঈদগাহ মাঠ উন্নয়ন
করা হয়।
২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে খামার পবন তাইর ঈদগাহ মাঠ
উন্নয়ন করা হয়।
৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বারকোণা ঈদগাহ মাঠ উন্নয়ন
করা হয়।
৪. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গলনা ঈদগাহ মাঠ সংস্কার
করা হয়।
৫. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর ভাটিয়াপাড়া ঈদগাহ
মাঠ সংস্কার করা হয়।
৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কাতলামারী ঈদগাহ মাঠ
সংস্কার করা হয়।
মক্তব
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ১০টি মক্তব
সংস্কার করা হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে রেজাউল ও হারুন মেম্বারের
বাড়ির মক্তব সংস্কার করা হয়।
২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মজদার ও বজলার মেম্বারের
বাড়ির মক্তব সংস্কার করা হয়।
৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া সোহেল ও সেলিমের
বাড়ির মক্তব সংস্কার করা হয়।
৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের পাড়া সেলিম
মেম্বারের বাড়ির মক্তব সংস্কার করা হয়।
০৫. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে হালিমের বাড়ির মক্তব সংস্কার
করা হয়।
০৬. ১ লাখ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ির সিংড়িয়া মক্তব
সংস্কার করা হয়।
০৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে আফতাব মণ্ডলের বাড়ির মক্তব
সংস্কার করা হয়।
০৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মাহবুব ও মোনায়েমের বাড়ির
মক্তব সংস্কার করা হয়।
০৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে খাজা ও জুয়েলের বাড়ির মক্তব
সংস্কার করা হয়।
১০. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ঘুড়িদহ আফজাল ও রফিকুলের
বাড়ির মক্তব সংস্কার করা হয়।
কবরস্থান
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২টি কবরস্থান
সংস্কার করা হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
১. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ি ইউনিয়নের
চেয়ারম্যান বাড়ির কবরস্থান সংস্কার
করা হয়।
২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে রশিদের বাড়ির কবরস্থান
সংস্কার করা হয়।
এতিমখানা
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
২ লাখ টাকা ব্যয়ে এতিমখানা বিষয়ক
২টি সংস্কার করা হয়। নিচে বিস্তারিত
তুলে ধরা হলো :
১. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া এতিমখানা ও দাতব্য
চিকিৎসালয় সংস্কার করা হয়।
২. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গাইবান্ধা সদর উপজেলার
আমিনা এতিমখানা ও মাদ্রাসা সংস্কার
করা হয়।
জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উন্নয়ন:
ফুলছড়ি উপজেলা
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
অর্থবছর : ২০১২-১৩
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
৩৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা ব্যয়ে জনস্বাস্থ্য
বিষয়ক ২০টি উন্নয়ন করা হয়।
নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :
০১. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী ইউনিয়নে টিউবওয়েল
সরবরাহ করা হয়।
০২. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী ইউনিয়নের
মান্দুরা স্কুলের পাশে ড্রেন নির্মাণ
করা হয়।
০৩. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কচুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
স্থানে নলকূপ স্থাপন করা হয়।
০৪. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন
স্থানে নলকূপ স্থাপন করা হয়।
০৫. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কামালের
পাড়া ইউনিয়নে টিউবওয়েল সরবরাহ
করা হয়।
০৬. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মুক্তিনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
০৭. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
০৮. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
০৯. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
১০. ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
১১. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় রিং স্লিপার সরবরাহ করা হয়।
১২. ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় রিং স্লিপার সরবরাহ করা হয়।
১৩. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উদাখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় রিং স্লিপার সরবরাহ করা হয়।
১৪. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাদুল্লাপুর উপজেলার ফরিদপুর
ইউনিয়নে টিউবওয়েল সরবরাহ করা হয়।
১৫. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে এড়েন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের
বিভিন্ন স্থানে টিউবওয়েল সরবরাহ
করা হয়।
১৬. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জুমারবাড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় টিউবওয়েল সরবরাহ করা হয়।
১৭. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উড়িয়া ইউনিয়নে টিউবওয়েল
সরবরাহ করা হয়।
১৮. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে মুক্তিনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় রিং স্লাব সরবরাহ করা হয়।
১৯. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা ইউনিয়নের বিভিন্ন
মৌজায় রিং স্লাব সরবরাহ করা হয়।
২০. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে পদুমশহর ইউনিয়নের বিভিন্ন
স্থানে নলকূপ সরবরাহ করা হয়।
এনজিও/ সংগঠন/ সমিতি/ অফিস বিষয়ক
উন্নয়ন
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
অর্থবছর : ২০১২-১৩
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলায়
৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এনজিও/
সংগঠন/ সমিতি/ অফিস বিষয়ক ১১ টি উন্নয়ন
করা হয়। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :
০১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া প্রেসক্লাব উন্নয়ন
করা হয়।
০২. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে চিথুলিয়া সাকো অফিস সংস্কার
করা হয়।
০৩. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গজারিয়া ইউনিয়ন অফিস
সংস্কার করা হয়।
০৪. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে বোনারপাড়া ডাকবাংলা সংস্কার
করা হয়।
০৫. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ভরতখালী ইউনিয়নের শেখ
রাসেল স্মৃতি সংসদ উন্নয়ন করা হয়।
০৬. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট
অর্গানাইজেশন উন্নয়ন করা হয়।
০৭. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে কেরিয়ার ডেভেলপমেন্ট
অর্গানাইজেশন উন্নয়ন করা হয়।
৮. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার
উন্নয়ন করা হয়।
৯. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দলদলিয়া মৎস্যজীবী সমবায়
সমিতি উন্নয়ন করা হয়।
১০. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গাইবান্ধা বার লাইব্রেরীর
আসবাবপত্র সরবরাহ করা হয়।
১১. ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি ইউনিয়ন অফিস সংস্কার
করা হয়।
শিল্প-সংস্কৃতি ও পাঠাগার বিষয়ক উন্নয়ন
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে ২ লাখ টাকা ব্যয়ে শিল্প-
সংস্কৃতি ও পাঠাগার বিষয়ক ২টি উন্নয়ন
করা হয়। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :
০১. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে গটিয়া আফজালুর রাব্বী ও আরিফ
রাব্বী পাঠাগার সংস্কার করা হয়।
০২. ১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা মহিলা ভাইস
চেয়ারম্যানের বাড়ির শিল্পী সংগীত
বিদ্যালয় সংস্কার করা হয়।
ক্রীড়া ক্ষেত্রে উন্নয়ন
বাস্তবায়নকারী : জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ
গাইবান্ধা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত
টাকা থেকে ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সাঘাটা ও
ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ
করা হয়। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
০১. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ
করা হয়।
০২. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে সাঘাটা উপজেলার বিভিন্ন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ
করা হয়।
কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়ন
২০১২-১৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদ কর্তৃক
বিশেষ বরাদ্দকৃত টাকা থেকে সাঘাটার
ভরতখালীর গটিয়ায় ৩ লাখ
টাকা ব্যয়ে কৃষি ক্ষেত্রে ২টি উন্নয়ন
কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়।
নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
০১. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে উত্তর গটিয়ায় কৃষি সেচের জন্য
ড্রেন নির্মাণ করা হয়।
০২. ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে দক্ষিণ গটিয়ায় কৃষি সেচ ড্রেন
নির্মাণ করা হয়।
বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে উন্নয়ন
০১. ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা কর্তৃক
ভরতখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন
স্থানে বৈদ্যুতিক বাতি সরবরাহ করা হয়।
যোগাযোগ ক্ষেত্রে উন্নয়ন
০১. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা কর্তৃক
চিথুলিয়া সবুজের বাড়ির পাশে কালভার্ট
সংস্কার করা হয়।
যুব ক্ষেত্রে উন্নয়ন
০১. ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১২-১৩
অর্থবছরে জেলা পরিষদ, গাইবান্ধা কর্তৃক
পদুমশহর ইউনিয়নের মহিলাদের
মধ্যে সেলাই মেশিন সরবরাহ করা হয়।
বিশেষ উন্নয়ন কার্যক্রম
গত ৫ বছরে মাননীয় সাংসদ এ্যাডভোকেট
মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া ওপরের
কার্যক্রমগুলো ছাড়াও বিশেষ কিছু উন্নয়ন
কার্যক্রম সুসম্পন্ন করেছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ
মোঃ দীন মোহাম্মদের
সরাসরি তত্ত্বাবধানে ২০ জন বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের সমন্বয়ে ভরতখালী ইউনিয়নের
গটিয়া মিয়াবাড়ী দাতব্য চিকিৎসালয় ও
এতিমখানার উদ্যোগে তিনি গত ২০১১-১৩
পর্যন্ত ৩ বছরে ৩টি স্বাস্থ্য ক্যাম্পের
কার্যক্রম সুসম্পন্ন করেন। এখানে ৩
বছরে প্রায় ৭ হাজার জটিল রোগীর
চিকিৎসা করা হয়।
এ ছাড়া গত ৪ বছরে হাইকোর্ট থেকে আইন
ব্যবসার মাধ্যমে অর্জিত নিজস্ব আয়
থেকে পতি বছর শীতের সময় চর ও মেইন
ল্যান্ডের ১ লাখ মানুষের মাঝে কম্বল
এবং দুর্গাপূজা ও ঈদুল ফিতরে ১ লাখ ২০
হাজার দরিদ্র নারীর মাঝে শাড়ী বিতরণ
করেন।
পাশাপাশি তিনি সাঘাটা উপজেলাকে ডিজিটাল
বাংলাদেশ-এর আওতায় আনার জন্য
ইউনিয়ন তথ্য সেন্টার ও
বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার তথ্য
কল্যাণীদের সাথে নিয়মিত
সভা করে নানাভাবে উৎসাহিত করেন
এবং বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
সর্বোপরি, নারী, বৃদ্ধ, শিশুসহ এলাকার
যেসব ব্যক্তি নানা সীমাবদ্ধতার
কার Continue reading